Get on Google Play

অনুপ্রেরণামুলক গল্প, বিখ্যাত ব্যক্তিদের জীবনী, ইতিবাচক আচার-আচারন ইত্যাদি
#7281
রহমত আলী শাকিল
ফরেন অ্যাফেয়ার্স ক্যাডারে প্রথম
৩৭তম বিসিএস পরীক্ষা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ছাত্র ছিলাম। অনার্সে ৩.৯৮ সিজিপিএ নিয়ে বিভাগে প্রথম হয়েছিলাম। পেয়েছি প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক ২০১৫ ও ডিনস অ্যাওয়ার্ড। স্নাতকোত্তরেও ৩.৯৬ সিজিপিএ নিয়ে প্রথম হয়েছিলাম। স্কুলবেলা থেকেই ক্যাডার সার্ভিসের প্রতি দুর্বলতা ছিল। বাবাও এ বিষয়ে খুব্ উৎসাহ দিতেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে বিসিএসে আগ্রহ আরও বেড়েছে, বিশেষ করে পররাষ্ট্র ক্যাডারের প্রতি আকর্ষণটা বেশি ছিল। স্নাতক পর্যায়ে সারা বছর ক্লাস ল্যাব নিয়েই ব্যস্ত থাকতে হতো। তাই তখন বিসিএসের প্রস্তুতি নিতে পারিনি। মাস্টার্স পড়ার সময় বন্ধুদের দেখে আমিও বিসিএসের ফরম পূরণ করি। তখনো শিওর ছিলাম না, পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে পারব কিনা।
যখন মাস্টার্সের থিসিস জমা দিই, তখন প্রিলির বাকি মাত্র দুই মাস। সময় নষ্ট না করে পড়াশোনা শুরু করি। ম্যাথ ও ইংরেজির বেসিক ভালো ছিলাম। টিউশনি করানোর কারণে গণিত ও বিজ্ঞান চর্চার মধ্যেই ছিল। দুই মাসের মধ্যে বাকি পড়াগুলো, যেমন সাধারণ জ্ঞান, বাংলা, ইংরেজি সাহিত্য শেষ করে ফেলি। অনেকে বলত, যাদের একাডেমিক রেজাল্ট ভালো, তাদের বিসিএস হয় না। তাদের কথায় কান দিতাম না। নিজের মতো করে প্রস্তুতি নিয়েছি। ভেবেছি, প্রিলি পাস না করলেও অন্তত কিছু অভিজ্ঞতা হবে। যখন দেখলাম প্রিলিতে টিকে গেছি, তখন পুরোদমে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু করলাম।
ল্যাবে গবেষণা প্রকল্পের কাজ চলছিল, পাশাপাশি বিসিএসের প্রস্তুতি নিতাম। ল্যাবের কাজের ফাঁকে ও রাতে বাসায় ফিরে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়েছি। ল্যাবের সহকর্মীদের সঙ্গে সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করতাম, যা লিখিত ও ভাইভায় অনেক কাজে দিয়েছে।

সংগৃহীত
    Similar Topics
    TopicsStatisticsLast post
    0 Replies 
    354 Views
    by sajib
    0 Replies 
    203 Views
    by kajol
    0 Replies 
    813 Views
    by rajib
    0 Replies 
    191 Views
    by tasnima
    0 Replies 
    197 Views
    by mousumi

    বিষয় : রাষ্ট্রপতির কার্যালয়, আপন বিভাগের “[…]

    বিষয় : স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্[…]

    Amendment of Vacancy announcement for the post of […]