- Tue Apr 27, 2021 8:37 am#7019
রোমানদের ব্যবহৃত ‘রথ’ উন্মোচন
প্রায় ২০০০ বছর আগে ৭৯ খ্রিস্টাব্দে ভিসুভিয়াস আগ্নেয়গিরির ভয়ঙ্কর লাভা উদগীরণের ফলে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল ইতালির প্রাচীন শহর পম্পেই। সম্প্রতি এ এলাকায় মাটির নিচে প্রায় অক্ষত অবস্থায় একটি ’রথ’ আবিষ্কৃত হয়। ৭ জানুয়ারি ২০২১ ওই এলাকায় রথটির একটি অংশ দেখা যায়্ তারপর থেকেই খননকার্য শুরু হয়। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ঐ রথটির সন্ধান পাওয়া যায়। রথটির সাজসজ্জা, কাঠামো ও অন্যান্য বৈশিষ্ট্য দেখে ইতিহাস গবেষকরা মনে করছেন, মূলত উৎসব, শোভাযাত্রা, পদযাত্রার মতো অনুষ্ঠানে অংশ নিত এই ধরনের রথ। পাশাপাশি নববধূকে নিয়ে যাওয়ার জন্যও এই রথ ব্যবহার হতো বলে মনে করছেন তারা। প্রাচীন শহর পম্পেইর উত্তরে উদ্ধার হওয়া ওই রথটি রাখা ছিল শহরের প্রাচীরের কাছাকাছি একটি আস্তাবলর সামনে।
সবচেয়ে প্রাচীন বাদ্যযন্ত্র
১৯৩১ সালে ফ্রান্সের পিরেনিজ পর্বতমালার প্রাগৈতিহাসিক দেয়ালচিত্রসম্পন্ন মারসৌলাস গুহার ভেতর খোঁড়ার সময় পাওয়া গিয়েচিল একটি শাঁখ। কয়েক দশক ধরে জাদুঘরে পড়ে থাকা ঐ শাঁখটিকে সম্প্রতি বিশ্বের সবচেয়ে পুরোনো সামুদ্রিক বাদ্যযন্ত্র হিসেবে নিশ্চিত করেছেন বিজ্ঞানীরা। শাঁখটির বয়স আনুমানিক ১৮,০০০ বছর, কিন্তু এখনো তা স্পষ্টভাবে সুর তৈরি করতে সক্ষম। সে সুর শুনতে অতীতে ভেসে আসা সাইরেনের আওয়াজের মতো শোনায়। ধারণা করা হয়, শাঁখটি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে পানীয় পানের জন্য ব্যবহৃত হতো। ১২ ইঞ্চি দৈর্ঘ্যের শাঁখটির শিঙা দিয়ে সষ্ট সি, সি শার্প ও ডি নোটের সুর বেরিয়ে এসেছে। মারসৌলাস গুহায় প্রাপ্ত এই শাঁখটি বিশ্বজুড়ে এখন অবধি পাওয়া সবচেয়ে পুরোনো শাঁখ। এর আগে সিরিয়ায় পাওয়া যায় ৬০০০ বছরের পুরোনো একটি শাঁখ।
প্রায় ২০০০ বছর আগে ৭৯ খ্রিস্টাব্দে ভিসুভিয়াস আগ্নেয়গিরির ভয়ঙ্কর লাভা উদগীরণের ফলে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল ইতালির প্রাচীন শহর পম্পেই। সম্প্রতি এ এলাকায় মাটির নিচে প্রায় অক্ষত অবস্থায় একটি ’রথ’ আবিষ্কৃত হয়। ৭ জানুয়ারি ২০২১ ওই এলাকায় রথটির একটি অংশ দেখা যায়্ তারপর থেকেই খননকার্য শুরু হয়। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ঐ রথটির সন্ধান পাওয়া যায়। রথটির সাজসজ্জা, কাঠামো ও অন্যান্য বৈশিষ্ট্য দেখে ইতিহাস গবেষকরা মনে করছেন, মূলত উৎসব, শোভাযাত্রা, পদযাত্রার মতো অনুষ্ঠানে অংশ নিত এই ধরনের রথ। পাশাপাশি নববধূকে নিয়ে যাওয়ার জন্যও এই রথ ব্যবহার হতো বলে মনে করছেন তারা। প্রাচীন শহর পম্পেইর উত্তরে উদ্ধার হওয়া ওই রথটি রাখা ছিল শহরের প্রাচীরের কাছাকাছি একটি আস্তাবলর সামনে।
সবচেয়ে প্রাচীন বাদ্যযন্ত্র
১৯৩১ সালে ফ্রান্সের পিরেনিজ পর্বতমালার প্রাগৈতিহাসিক দেয়ালচিত্রসম্পন্ন মারসৌলাস গুহার ভেতর খোঁড়ার সময় পাওয়া গিয়েচিল একটি শাঁখ। কয়েক দশক ধরে জাদুঘরে পড়ে থাকা ঐ শাঁখটিকে সম্প্রতি বিশ্বের সবচেয়ে পুরোনো সামুদ্রিক বাদ্যযন্ত্র হিসেবে নিশ্চিত করেছেন বিজ্ঞানীরা। শাঁখটির বয়স আনুমানিক ১৮,০০০ বছর, কিন্তু এখনো তা স্পষ্টভাবে সুর তৈরি করতে সক্ষম। সে সুর শুনতে অতীতে ভেসে আসা সাইরেনের আওয়াজের মতো শোনায়। ধারণা করা হয়, শাঁখটি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে পানীয় পানের জন্য ব্যবহৃত হতো। ১২ ইঞ্চি দৈর্ঘ্যের শাঁখটির শিঙা দিয়ে সষ্ট সি, সি শার্প ও ডি নোটের সুর বেরিয়ে এসেছে। মারসৌলাস গুহায় প্রাপ্ত এই শাঁখটি বিশ্বজুড়ে এখন অবধি পাওয়া সবচেয়ে পুরোনো শাঁখ। এর আগে সিরিয়ায় পাওয়া যায় ৬০০০ বছরের পুরোনো একটি শাঁখ।