- Wed Aug 29, 2018 2:30 am#658
আমরা সবাই জানি বিসিএস প্রিলি হয় ২০০ নম্বরের, ভাইভা হয় ২০০ নম্বরের। কিন্তু রিটেন কত নম্বরের হয়???
শুধু জেনারেল ক্যাডার দিলে ৯০০ নম্বরের রিটেন/ আমার শুধু প্রফেশনাল বা টেকনিক্যাল ক্যাডার দিলে ৯০০ নম্বরের রিটেন পরীক্ষা দিতে হয়। কিন্তু বোথ ক্যাডার দিলে ১১০০ নম্বরের রিটেন পরীক্ষা দিতে হয়। বিষয়গুলো হলো:
*বাংলা -২০০(১ম ও ২য় পত্র)
*ইংরেজি -২০০(১মম ও ২য় পত্র)
* গণিত - ১০০ (সাধারণ গণিত ৫০+ মানসিক দক্ষতা ৫০)
* বাংলাদেশ বিষয়াবলি - ২০০ ( সাধারণ বিষয়াবলি ১৫০+ মুক্তিযুদ্ধ ৫০)
*আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি -১০০
*বিজ্ঞান, কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি - ১০০
সাধারণ ক্যাডারদের জন্য এই মোট ৯০০ নাম্বার।
.
*প্রফেশনাল ক্যাডার/টেকনিক্যাল ক্যাডারদের আরো ২০০ নিজ নিজ সাবজেক্ট এর উপর পরীক্ষা দিতে হয়।
*তবে কেউ যদি বোথ ক্যাডার না দিয়ে শুধু প্রফেশনাল /টেকনিক্যাল ক্যাডার দেয় তাহলে তাকে বাংলা ২য় পত্র পরীক্ষা দিতে হবে না এবং বিজ্ঞান বিষয়ে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হবে না।
*** এখানে উল্লেখ্য যে ২০০ নম্বরের পরীক্ষা অর্থাৎ প্রথম পত্র ও দ্বিতীয় পত্র একসাথে ৪ ঘণ্টা ব্যাপী হয় এবং ১০০ নম্বরের পরীক্ষা ৩ ঘন্টা ব্যাপী হয়।
.
বিসিএস রিটেন পাশ করতে হলে গড়ে কমপক্ষে ৫০% নম্বর পেতে হবে। তবে জেনারেল ক্যাডারদের জন্য আলাদা বিষয় পাশ করতে হয় হয় না। ৯০০ নাম্বারে সব মিলিয়ে ৪৫০ পেলেই পাশ!
*রিটেন পাশ করলে ভাইভার জন্য ডাকা হবে। ভাইভাতে ২০০ নাম্বারে ১০০ পেলে মানে ৫০% নাম্বার পেলেই পাশ। তবে ক্যাডার পেতে হলে রিটেন ও ভাইভায় ভালো করতে হবে। শুধু পাশ করলে নন-ক্যাডার পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
এখানে উল্লেখ্য যে প্রিলিতে কেবল পাশ করলেই হয়। প্রিলির বেশি নাম্বার ক্যাডার পেতে কোনো সাহায্য করে না। অর্থাৎ প্রিলির নান্বার যোগ হয় না। বিসিএস প্রিলি হলো বিসিএস ক্যাডারের বাছাই পরীক্ষা। মূল পরীক্ষা হলো বিসিএস রিটেন ও ভাইভা!
_________________________________
©©© গাজী মিজানুর রহমান
***৩৫তম বিসিএস ক্যাডার ও সাবেক সিনিয়র অফিসার, পূবালী ব্যাংক লিমিটেড।
শুধু জেনারেল ক্যাডার দিলে ৯০০ নম্বরের রিটেন/ আমার শুধু প্রফেশনাল বা টেকনিক্যাল ক্যাডার দিলে ৯০০ নম্বরের রিটেন পরীক্ষা দিতে হয়। কিন্তু বোথ ক্যাডার দিলে ১১০০ নম্বরের রিটেন পরীক্ষা দিতে হয়। বিষয়গুলো হলো:
*বাংলা -২০০(১ম ও ২য় পত্র)
*ইংরেজি -২০০(১মম ও ২য় পত্র)
* গণিত - ১০০ (সাধারণ গণিত ৫০+ মানসিক দক্ষতা ৫০)
* বাংলাদেশ বিষয়াবলি - ২০০ ( সাধারণ বিষয়াবলি ১৫০+ মুক্তিযুদ্ধ ৫০)
*আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি -১০০
*বিজ্ঞান, কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি - ১০০
সাধারণ ক্যাডারদের জন্য এই মোট ৯০০ নাম্বার।
.
*প্রফেশনাল ক্যাডার/টেকনিক্যাল ক্যাডারদের আরো ২০০ নিজ নিজ সাবজেক্ট এর উপর পরীক্ষা দিতে হয়।
*তবে কেউ যদি বোথ ক্যাডার না দিয়ে শুধু প্রফেশনাল /টেকনিক্যাল ক্যাডার দেয় তাহলে তাকে বাংলা ২য় পত্র পরীক্ষা দিতে হবে না এবং বিজ্ঞান বিষয়ে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হবে না।
*** এখানে উল্লেখ্য যে ২০০ নম্বরের পরীক্ষা অর্থাৎ প্রথম পত্র ও দ্বিতীয় পত্র একসাথে ৪ ঘণ্টা ব্যাপী হয় এবং ১০০ নম্বরের পরীক্ষা ৩ ঘন্টা ব্যাপী হয়।
.
বিসিএস রিটেন পাশ করতে হলে গড়ে কমপক্ষে ৫০% নম্বর পেতে হবে। তবে জেনারেল ক্যাডারদের জন্য আলাদা বিষয় পাশ করতে হয় হয় না। ৯০০ নাম্বারে সব মিলিয়ে ৪৫০ পেলেই পাশ!
*রিটেন পাশ করলে ভাইভার জন্য ডাকা হবে। ভাইভাতে ২০০ নাম্বারে ১০০ পেলে মানে ৫০% নাম্বার পেলেই পাশ। তবে ক্যাডার পেতে হলে রিটেন ও ভাইভায় ভালো করতে হবে। শুধু পাশ করলে নন-ক্যাডার পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
এখানে উল্লেখ্য যে প্রিলিতে কেবল পাশ করলেই হয়। প্রিলির বেশি নাম্বার ক্যাডার পেতে কোনো সাহায্য করে না। অর্থাৎ প্রিলির নান্বার যোগ হয় না। বিসিএস প্রিলি হলো বিসিএস ক্যাডারের বাছাই পরীক্ষা। মূল পরীক্ষা হলো বিসিএস রিটেন ও ভাইভা!
_________________________________
©©© গাজী মিজানুর রহমান
***৩৫তম বিসিএস ক্যাডার ও সাবেক সিনিয়র অফিসার, পূবালী ব্যাংক লিমিটেড।