- Thu Jun 18, 2020 9:32 am#2773
★তারিখঃ ৭ই মার্চ ১৯৭১ সাল।
★শুরুর সময়ঃ বিকেল ৩টা ২০মিনট।
★স্থানঃ তৎকালীন রেসকোর্স ময়দান, ঢাকা।
★ভাষণের স্থায়িত্বঃ ১৯ মিনিট /(১৮ মিনিট)।
★মোট শব্দঃ ১১০৮টি।
★ভাষণটি অনূদিত হয়েছেঃ ১২ টি ভাষায়।
★রেসকোর্সে উপস্থিত ছিলঃ প্রায় ১০ লাখ মানুষ।
★ভাষণে উপস্থাপন করা হয়ঃ ৪ দফা দাবি।
★দাবি ৪ টি হলোঃ
১. সামরিক আইন তুলে নিতে হবে।
২.জনগনের প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তানন্তর
করতে হবে।
৩. সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফিরিয়ে নিতে হবে।
৪. বাংলার মানুষ হত্যার কারন অনুসন্ধানে বিচার বিভাগীয় তদন্ত করতে হবে।
★মূল বক্তব্যঃ "এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম,
এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম"।
★উল্লেখযোগ্য অংশঃ "রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত
আরও দেব। এদেশের মানুষকে মুক্ত করে
ছাড়বো ইনশাল্লাহ"।
★সেই সময় চলমান আন্দোলনের নামঃ অসহযোগ আন্দোলন।
★ভাষণের প্রেক্ষাপটঃ
১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে আওয়ামী লীগ পাকিস্তানের
জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন
করলেও পাকিস্তানের সামরিক শাসকগোষ্ঠী এই
দলের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে বিলম্ব করতে শুরু
করে। এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট
জেনারেল ইয়াহিয়া খান ৩রা মার্চ জাতীয় পরিষদ
অধিবেশন আহ্বান করেন। কিন্তু অপ্রত্যাশিতভাবে
১লা মার্চ এই অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য মুলতবি ঘোষণা করেন। এই সংবাদে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ২রা মার্চ ঢাকায় এবং ৩রা মার্চ সারাদেশে একযোগে হরতাল পালিত হয়। তিনি ৩রা মার্চ পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত এক বিশাল জনসভায় সমগ্র পূর্ব বাংলায় সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করেন। এই পটভূমিতেই ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানের জনসভায় বিপুল সংখ্যক লোক একত্রিত হয়;
পুরো ময়দান পরিণত হয় এক জনসমুদ্রে। এই জনতা এবং সার্বিকভাবে সমগ্র জাতির উদ্দেশ্যে শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণটি প্রদান করেন।
★২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর UNESCO এই
ভাষণকে Memory of the World Register এর
অন্তর্ভুক্ত করে।
★প্যারিসে ইউনেস্কো কার্যালয়ে অন্তর্ভুক্তির
ঘোষনা দেন মহাপরিচালক ইরিনা বেকোভা।
★ব্রিটিশ ঐতিহাসিক জ্যাকব এফ ফিল্ডের ভাষণ সংকলন The Speech the Inspired History এ বিশ্বের সেরা ৪১টি ভাষণের মধ্য স্থান পেয়েছে ৭ই মার্চের ভাষণ।
★জ্যাকবের বইয়ে ভাষণটির শিরোনাম দেয়া হয়েছে The Struggle : This Time is the Struggle for Independence
★শুরুর সময়ঃ বিকেল ৩টা ২০মিনট।
★স্থানঃ তৎকালীন রেসকোর্স ময়দান, ঢাকা।
★ভাষণের স্থায়িত্বঃ ১৯ মিনিট /(১৮ মিনিট)।
★মোট শব্দঃ ১১০৮টি।
★ভাষণটি অনূদিত হয়েছেঃ ১২ টি ভাষায়।
★রেসকোর্সে উপস্থিত ছিলঃ প্রায় ১০ লাখ মানুষ।
★ভাষণে উপস্থাপন করা হয়ঃ ৪ দফা দাবি।
★দাবি ৪ টি হলোঃ
১. সামরিক আইন তুলে নিতে হবে।
২.জনগনের প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তানন্তর
করতে হবে।
৩. সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফিরিয়ে নিতে হবে।
৪. বাংলার মানুষ হত্যার কারন অনুসন্ধানে বিচার বিভাগীয় তদন্ত করতে হবে।
★মূল বক্তব্যঃ "এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম,
এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম"।
★উল্লেখযোগ্য অংশঃ "রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত
আরও দেব। এদেশের মানুষকে মুক্ত করে
ছাড়বো ইনশাল্লাহ"।
★সেই সময় চলমান আন্দোলনের নামঃ অসহযোগ আন্দোলন।
★ভাষণের প্রেক্ষাপটঃ
১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে আওয়ামী লীগ পাকিস্তানের
জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন
করলেও পাকিস্তানের সামরিক শাসকগোষ্ঠী এই
দলের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে বিলম্ব করতে শুরু
করে। এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট
জেনারেল ইয়াহিয়া খান ৩রা মার্চ জাতীয় পরিষদ
অধিবেশন আহ্বান করেন। কিন্তু অপ্রত্যাশিতভাবে
১লা মার্চ এই অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য মুলতবি ঘোষণা করেন। এই সংবাদে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ২রা মার্চ ঢাকায় এবং ৩রা মার্চ সারাদেশে একযোগে হরতাল পালিত হয়। তিনি ৩রা মার্চ পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত এক বিশাল জনসভায় সমগ্র পূর্ব বাংলায় সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করেন। এই পটভূমিতেই ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানের জনসভায় বিপুল সংখ্যক লোক একত্রিত হয়;
পুরো ময়দান পরিণত হয় এক জনসমুদ্রে। এই জনতা এবং সার্বিকভাবে সমগ্র জাতির উদ্দেশ্যে শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণটি প্রদান করেন।
★২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর UNESCO এই
ভাষণকে Memory of the World Register এর
অন্তর্ভুক্ত করে।
★প্যারিসে ইউনেস্কো কার্যালয়ে অন্তর্ভুক্তির
ঘোষনা দেন মহাপরিচালক ইরিনা বেকোভা।
★ব্রিটিশ ঐতিহাসিক জ্যাকব এফ ফিল্ডের ভাষণ সংকলন The Speech the Inspired History এ বিশ্বের সেরা ৪১টি ভাষণের মধ্য স্থান পেয়েছে ৭ই মার্চের ভাষণ।
★জ্যাকবের বইয়ে ভাষণটির শিরোনাম দেয়া হয়েছে The Struggle : This Time is the Struggle for Independence
Mahedi liked this