- Thu Jan 30, 2020 11:54 pm#2273
বাঙালি জাতির উৎপত্তিঃ পর্ব ০২
জনপদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
• জনপদগুলোর মধ্যে প্রাচীনতম হলো পুণ্ড্র।
• ঐতরেয় আরণ্যক গ্রন্থে সর্বপ্রথম ‘বঙ্গ’ শব্দের উল্লেখ পাওয়া যায়।
• মোগল সম্রাট আকবরের সভাকবি আবুল ফজল তাঁর ‘আইন-ই-আকবরি’ গ্রন্থে সর্বপ্রথম দেশবাচক বাংলা শব্দ ব্যবহার করেন। তিনি ‘বাংলা’ নামের উৎপত্তি সম্পর্কে দেখিয়েছেন যে, এ দেশের প্রাচীন নাম ‘বঙ্গ’ – এর সঙ্গে বাঁধ বা জমির সীমানাসূচক ‘আল’ প্রত্যয়যোগে ‘বাংলা’ শব্দ গঠিত হয়।
• প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস গ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো কলহনের লেখা ‘রাজতরঙ্গিনী’। মৌর্য আমল থেকে শুরু করে পরবর্তী অনেক ঘটনা, বিশেষ করে কাশ্মীরের রাজাদের কাহিনি লেখক এই গ্রন্থে বর্ণনা করেছেন।
• পাণিনির গ্রন্থে সর্বপ্রথম ‘গৌড়ের’ উল্লেখ পাওয়া যায়।
• কালিদাসের গ্রন্থে ‘বঙ্গ’ জনপদের উল্লেখ পাওয়া যায়।
• প্রাচীন শিলালিপিতে ‘বিক্রমপুর’ ও ‘নাব্য’ নামে বঙ্গের দুটি অঞ্চলের নাম পাওয়া যায়। বর্তমান ফরিদপুর, বরিশাল ও পটুয়াখালীর নিম্ন জলাভূমি ছিল ‘নাব্যের’ অন্তর্ভুক্ত। পুণ্ড্রদের রাজধানীর নাম ছিল পুণ্ড্রনগর। পরবর্তীকালে এই পুণ্ড্রনগরই মহাস্থানগড় (পুণ্ড্রবর্ধনের রাজধানী) নাম ধারণ করে। ১৮০৮ খ্রিষ্টাব্দে ফ্রান্সিস বুকানন হ্যামিলটন প্রথম মহাস্থানগড়ের অবস্থান চিহ্নিত করেন। ১৮৭৯ খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশ প্রত্নতত্ত্ববিদ আলেকজান্ডার কানিংহাম প্রথম এই প্রাচীন ঐতিহাসিক নগরীকে পুণ্ড্রবর্ধনের রাজধানীরূপে চিহ্নিত করেন। ১৯৩১ খ্রিষ্টাব্দে ‘পুণ্ড্রনগর’ বা ’মহাস্থানগড়ে’ প্রত্নতাত্ত্বিক খননে সন্ধান মেলে ব্রাহ্মীলিপির।
• সমতটের রাজধানী ছিল ‘বড় কামতা’।
জনপদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
• জনপদগুলোর মধ্যে প্রাচীনতম হলো পুণ্ড্র।
• ঐতরেয় আরণ্যক গ্রন্থে সর্বপ্রথম ‘বঙ্গ’ শব্দের উল্লেখ পাওয়া যায়।
• মোগল সম্রাট আকবরের সভাকবি আবুল ফজল তাঁর ‘আইন-ই-আকবরি’ গ্রন্থে সর্বপ্রথম দেশবাচক বাংলা শব্দ ব্যবহার করেন। তিনি ‘বাংলা’ নামের উৎপত্তি সম্পর্কে দেখিয়েছেন যে, এ দেশের প্রাচীন নাম ‘বঙ্গ’ – এর সঙ্গে বাঁধ বা জমির সীমানাসূচক ‘আল’ প্রত্যয়যোগে ‘বাংলা’ শব্দ গঠিত হয়।
• প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস গ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো কলহনের লেখা ‘রাজতরঙ্গিনী’। মৌর্য আমল থেকে শুরু করে পরবর্তী অনেক ঘটনা, বিশেষ করে কাশ্মীরের রাজাদের কাহিনি লেখক এই গ্রন্থে বর্ণনা করেছেন।
• পাণিনির গ্রন্থে সর্বপ্রথম ‘গৌড়ের’ উল্লেখ পাওয়া যায়।
• কালিদাসের গ্রন্থে ‘বঙ্গ’ জনপদের উল্লেখ পাওয়া যায়।
• প্রাচীন শিলালিপিতে ‘বিক্রমপুর’ ও ‘নাব্য’ নামে বঙ্গের দুটি অঞ্চলের নাম পাওয়া যায়। বর্তমান ফরিদপুর, বরিশাল ও পটুয়াখালীর নিম্ন জলাভূমি ছিল ‘নাব্যের’ অন্তর্ভুক্ত। পুণ্ড্রদের রাজধানীর নাম ছিল পুণ্ড্রনগর। পরবর্তীকালে এই পুণ্ড্রনগরই মহাস্থানগড় (পুণ্ড্রবর্ধনের রাজধানী) নাম ধারণ করে। ১৮০৮ খ্রিষ্টাব্দে ফ্রান্সিস বুকানন হ্যামিলটন প্রথম মহাস্থানগড়ের অবস্থান চিহ্নিত করেন। ১৮৭৯ খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশ প্রত্নতত্ত্ববিদ আলেকজান্ডার কানিংহাম প্রথম এই প্রাচীন ঐতিহাসিক নগরীকে পুণ্ড্রবর্ধনের রাজধানীরূপে চিহ্নিত করেন। ১৯৩১ খ্রিষ্টাব্দে ‘পুণ্ড্রনগর’ বা ’মহাস্থানগড়ে’ প্রত্নতাত্ত্বিক খননে সন্ধান মেলে ব্রাহ্মীলিপির।
• সমতটের রাজধানী ছিল ‘বড় কামতা’।