Get on Google Play

বাংলাদেশ বিষয়ক সাধারণ জ্ঞান
#5466
১.অভাব কত প্রকার ও কী কী?
-অভাব প্রধানত তিন প্রকার। যথা –
ক.প্রয়োজনীয় অভাব; এটা আবার তিন প্রকার; যথা-
১.জীবনধারণের জন্য প্রয়োজনীয় অভাব
২.দক্ষতার জন্য প্রয়োজনীয় অভাব
৩.অভ্যাসজনিত প্রয়োজনীয়।
খ.আরামপ্রদ অভাব
গ.বিলাসজনিত অভাব
২.মূলধন বলতে কী বোঝায়?
-অর্থনীতিতে মূলধন বলতে মানুষের শ্রমের দ্বারা তৈরি সেসব দ্রব্যসামগ্রীকে বোঝায়, যা বর্তমান ভোগে ব্যবহৃত না হয়ে অতিরিক্ত উৎপাদনে সহায়তা করে।
৩.বাজার কাকে বলে?
-সাধারণ অর্থ বাজার বলতে আমরা এরূপ একটি স্থানকে বৃঝি যেখানে ক্রেতা-বিক্রেতার সমাগমে ভোগে ব্যবহৃত না হয়ে অতিরিক্ উৎপাদনে সহায়তা করে।
৪.বৈদেশিক সাহায্য কী?
-অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে উৎসাহিত করার জন্য উন্নত দেশ থেকে অনুন্নত বা উন্নয়নশীল দেশে সম্পদ হস্তান্তর করাকে বৈদেশিক সাহায্য বলে।
৫.বৈদেশিক সাহায্য কত প্রকার?
-বৈদেশিক সাহায্যকে বিভিন্নভাবে ভাগ করা হয়। যেমন –
১.শর্তের দিক বিবেচনায়-
-ক.শর্তযুক্ত ঋণ।
খ.শর্তহীন ঋণ
২.ফেরত প্রদানের বিবেচনায় –
ক.ঋণ
খ.অনুদান
৩.উৎস অনুসারে –
ক.দ্বিপাক্ষিক
খ.বহুপাক্ষিক
৪.ফেরত প্রদানের ধরন অনুসারে –
ক.কোমল
খ.মানানসই
গ.কঠিন
৬.বাংলাদেশের ক্ষেত্রে বৈদেশিক সাহায্য কত প্রকারের হয়ে থাকে?
-সাধারণত তিনভাবে বৈদেশিক সাহায্য হয়ে থাকে। যথা –
ক.প্রকল্প সাহায্য
খ.খাদ্য সাহায্য
গ.পণ্য সাহায্য
৭.প্রচলিত রপ্তানি দ্রব্য কী?
-তৈরি পোশাক, হিমায়িত মৎস, ভেষজ ও রাসায়নিক দ্রব্য, শাকসবজি ও ফলমূল, হস্তশিল্পজাত দ্রব্য ইত্যাদি।
৮.মুদ্রাস্ফীতির কারণসমূহ কী কী?
-যেসব কারণে মুদ্রাস্ফীতি হতে পারে তা হচ্ছে:
ক.অর্থের যোগান বৃদ্ধি
খ.অতিরিক্ত সরকারি ব্যয়
গ.ঋণের প্রসার
ঘ.অর্থের প্রচলন গতিবৃদ্ধি
ঙ.যুদ্ধের ব্যয়
চ.প্রাকৃতিক দুর্যোগ
ছ.উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি
জ.চোরাচালান ও মজুতদারি ইত্যাদি
    Similar Topics
    TopicsStatisticsLast post
    0 Replies 
    357 Views
    by sajib
    0 Replies 
    813 Views
    by rajib
    0 Replies 
    204 Views
    by kajol
    0 Replies 
    239 Views
    by shihab
    0 Replies 
    198 Views
    by tamim

    বিষয় : রাষ্ট্রপতির কার্যালয়, আপন বিভাগের “[…]

    বিষয় : স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্[…]

    Amendment of Vacancy announcement for the post of […]